বঁধু হে, সঘন-অম্বর, সম্বর ক্ষণকাল-
এখনি যেয়ো না ফিরে, ঝড়ো বায়ু বিকরাল।
দুকূলে তিমির হেরি, খেয়াঘাটে নাই তরী;
দশ দিক গ্রাস করি- শ্রাবণের মায়াজাল-
নামে ঐ ডমরু ডক্কারে, বনে বনান্তরে-
পরবত, পাথারে, অশান্ত অন্তরে, ক্ষুব্ধ, ভয়াল!
যা মনে আসে লিখি। ভাল লাগলেও লিখি, না লাগলেও লিখি। কারো ভাল লাগা না লাগার ওপর আমার কোন ঔৎসুক্য বা অভিমান নেই!
বঁধু হে, সঘন-অম্বর, সম্বর ক্ষণকাল-
এখনি যেয়ো না ফিরে, ঝড়ো বায়ু বিকরাল।
দুকূলে তিমির হেরি, খেয়াঘাটে নাই তরী;
দশ দিক গ্রাস করি- শ্রাবণের মায়াজাল-
নামে ঐ ডমরু ডক্কারে, বনে বনান্তরে-
পরবত, পাথারে, অশান্ত অন্তরে, ক্ষুব্ধ, ভয়াল!
অযুত দুরিতভারে চলিতে না পারি আর!
শতধারে দুখধারা বহে আঁখি অনিবার।।
প্রতি পলে কত ছলে প্রপঞ্চে পরাভূত,
নাহি দয়া মহামায়া, হেরিয়া পতিত সুত;
হয়েছে বিষয়ব্যাধি, কে করিবে প্রতিকার?
অনঙ্গ অঙ্গার সম, জ্বলিছে অঙ্গে মম,
অপাঙ্গে রক্ষ মম, শ্রীপদে দিয়াছি ভার!
পরে মাগো শরাসনে, কাতরে বিশাখ ভনে,
শবাসনা শেষক্ষণে কোলে কি নিবিনা আর?
১৭ জুলাই, ২০২৫।
আমায় তুমি করছ আড়াল আঁচল ছায়ে তোমার কোলে, আমি বড়ই অধীর বাইরে যেতে বড়ই ব্যাকুল, দুষ্ট ছেলে! বিশ্বভুবন দিচ্ছে সাড়া- 'ও তুই চোখ খুলে...