আমার কথাবার্তাগুলো কবিতার বাইরে চলে গেছে
ইদানীং তোমাকে যা বলতে হয় দুমদাম বলে ফেলি-
সরলরৈখিক!
কচ্ছপের পিঠে চড়িয়ে দিয়েছি আমি ভবিষ্যতের ভার
তুমিও বলছ আমি সত্যি নির্ভুল, আমিও ভাবছি তাই-
আমিই সঠিক!
ইদানীং তোমাকে যা বলতে হয় দুমদাম বলে ফেলি-
সরলরৈখিক!
কচ্ছপের পিঠে চড়িয়ে দিয়েছি আমি ভবিষ্যতের ভার
তুমিও বলছ আমি সত্যি নির্ভুল, আমিও ভাবছি তাই-
আমিই সঠিক!
দেখো বিতস্ত্র স্বপ্নগুলো গুছিয়ে আনতে গিয়ে আমাদের হাল
বিদেহী প্রজাপতির অবিকার ডানার মত নিঃস্পন্দ-
নিথর স্থবির!
ক্লেদাক্ত রক্ত জ্বলে অলিন্দ নিলয় ধরে ধমনীর দেয়ালে দেয়ালে,
শিরা-টিরা কপট আনন্দে পুড়ে কুৎসিত ছাই, তুমি ভাব তবু চাই
সোনার জিঞ্জির-
বিদেহী প্রজাপতির অবিকার ডানার মত নিঃস্পন্দ-
নিথর স্থবির!
ক্লেদাক্ত রক্ত জ্বলে অলিন্দ নিলয় ধরে ধমনীর দেয়ালে দেয়ালে,
শিরা-টিরা কপট আনন্দে পুড়ে কুৎসিত ছাই, তুমি ভাব তবু চাই
সোনার জিঞ্জির-
পায়ের নূপুর করে সুখে থাকা যাবে আরো এই পৃথিবীর কিছু আঁধার প্রহর,
আরও অনেক দীর্ঘশ্বাস জমা করে ভেতরের কূটসেবী অ্যালভিওলাই-
আমাদের দিয়ে দেবে জীবনের দাম!
আমিও ভাবছি সেটা তোমাকে ছুঁয়েই, তোমার হাতটা ধরে আমি কি পেলাম?
বেগুনের সওদা শেষে- হীরের নিলাম!
আরও অনেক দীর্ঘশ্বাস জমা করে ভেতরের কূটসেবী অ্যালভিওলাই-
আমাদের দিয়ে দেবে জীবনের দাম!
আমিও ভাবছি সেটা তোমাকে ছুঁয়েই, তোমার হাতটা ধরে আমি কি পেলাম?
বেগুনের সওদা শেষে- হীরের নিলাম!
কয়েকটা কুবেরের সম্পদ ফেলে
দু'দশটা চাঁদের দেশে কিছু জায়গীর-
দানসত্রে দুনিয়াকে আমি লিখে দিতে পারি!
যদি তুমি এভাবেই হাতে রাখো হাত
এভাবেই বাজাতে থাকো বেলোয়ারি চুড়ি!
দু'দশটা চাঁদের দেশে কিছু জায়গীর-
দানসত্রে দুনিয়াকে আমি লিখে দিতে পারি!
যদি তুমি এভাবেই হাতে রাখো হাত
এভাবেই বাজাতে থাকো বেলোয়ারি চুড়ি!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন