মঙ্গলবার, ২১ মার্চ, ২০১৭

পোগোতিচীল কবিতা

ছুলেমান, 
বন্ধু আমার,
আমি অনেক কচটো করেও হতে পারিনি 
তুদের মতো পোগোতিচীল, চুচীল! 
আমার তলায় জমে গেছে নিগ্রহের চুদীর্ঘ ইতিহাছ,
আমি খড়ের চালে ছান্তির আগুন, দেউলের নাক-কান কাটা,
হাত ঠ্যাঙ ভাঙা, উঠানে বুনের ওড়না ভাছে চুখে!
ছুলেমান,
বন্ধু আমার,
আমার কবিতা লিখতে হাত কাঁপে,
আমি মানুচের অছহায়ত্ব দেখে লিদয় ও ছিছনের মাঝে
পারি না ঢুকে যেতে, আমার মুনে হয় আমি অন্য রকম কিছু লিখি!
অছব্য, ইতর হই, ল্যাংটা ল্যাংটা ভাছা লিখি-
লিখি কি করে আমার ছাধিনতা লাঞ্ছিত হয়
ক'দিন অন্তর অন্তর!
ছুলেমান,
বন্ধু আমার,
আমার ছুদ্ধতম আবেগ নেই কুত্তাকে ছারমেয় বলার,
আমার লিদয়ে যতেষ্ট প্রেম নেই কুনু ছুয়োরকে মানুচ ডাকার,
কুনু কেউটের ফনা ধরে চুমু খাবার বিন্দুমাত্র ছদিচ্চা আমার নেই!
ছুলেমান,
আমি পারিনি মুক্তমনা হতে, আমি পারিনি অনেক চেচটা করে
বাপ ঠাকুদ্দার গায়ে মুতে দিতে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ছৈল্পিক ভাবে!
আমি আমাকে তুদের মত বেছি বেছি যৌক্তিক বানাতে চেয়েছি,
অথচ আমার মনে হয়েছে ছরলতাটি ছবচেয়ে আগে প্রয়োজন!
ছুলেমান,
বন্ধু আমার,
দেখতে অনেকে হয় মানুচের মত,
অথচ ছবাই কেন যে মানুচ নয়!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

গ্রাস

  বুঝি আর আমাকে দিয়ে হবে না কিছুই। অসময়ে, অনাহুত, অতি অনভিপ্রেত জানি, সমস্ত বিবাদী উষ্মার অন্তরালে হারিয়ে যাব আমার এ যাবৎ যতনে গড়া সুরের ...