যা মনে আসে লিখি। ভাল লাগলেও লিখি, না লাগলেও লিখি। কারো ভাল লাগা না লাগার ওপর আমার কোন ঔৎসুক্য বা অভিমান নেই!
শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৬
তুমি আসবে তো?
বুধবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৬
কিঞ্চিৎ বাঙালীপনা
মনের বেদীতে হিটলার।
স্বভাবে আমরা শ্বাপদের মত
মানুষের মত সু-আকার!
মানুষকে ডাকি শুয়োয়ের ছানা
শুয়োরকে করি দুলাভাই!
দিবসে আমরা থাকি দিনকানা
রাত্রের বেলা আলো চাই!
দেবী দূর্গারে অঞ্জলি দিয়ে
ভেতরে জাগাই মহিষাসুর!
অস্থি মজ্জা র্যাপ-পপে ভরা
দোতারা-ফোতারা হয়েছে দূর!
বাঙালী আমরা মানুষের মত
মানুষ হবার চিন্তা নাই!
যেটুকু হয়েছি, আগামাথা ঘিরে
দিনে শতবার মূর্ছা যাই!
একে অপরের পায়ের শেকল
জাত বেজাতের বড়াই খুব!
অমরাবতীর জোয়ার দেখেও
পচা ডোবা জলে মারছি ডুব!
সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৬
মিলনমূহুর্ত
শনিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৬
আমি নিখোঁজ
শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৬
আমাদের কেচ্ছা
আর নেই দেরী তোমার আসার পুরাতন পথ ভুলে।
বানভাসি স্রোতে নতুনের ভোর হাতছানি দিয়ে ডাকে
আমি ঘুমাইনি তুমি ঘুমাওনি, বিরহের সাতপাকে।
এখন হয়ত ঝড়ের মাতমে জোনাকীরা গেছে নিভে
আঁধারে অন্ধ ভবসংসার আলো কোথা পাবে তবে?
আমরা বেঁধেছি বুকের নিভৃতে সপ্ত জগত ভাস্কর
আমরা জেনেছি ভালবাসা সার এটাই ধর্ম-ঈশ্বর!
তাই নিয়রগমনে পরোয়া করি না স্বর্গেও নেই ইচ্ছা
যা খুশী বলুক পোড়া সংসার, লিখুক কত কি কেচ্ছা!
বুধবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৬
শক্ত করে ধরো
আমি আছি নৈকট্যে নোঙর ফেলে ঝড়ের আশায়।
আমনের ক্ষেতে দেখি মেঘ নামে ধেয়ে,
আমি কি নবান্নে নিরন্ন হব? -এই শংসায়
অলিখিত অনেক পঙক্তি গেল গর্ভবাসে মরে।
এখনো সফেদ চাঁদে কিছু কথা হয়।
হল না অনেক কিছু যা হবার নয়।
যা হবার তা তো হয়েই থাকে,
হবে নিশ্চয়। তুমি ঘুমিয়ে পড়ো।
বিরিঞ্চি বৃদ্ধের কাছে আমি পেয়েছি জবাব।
আমাদের অভাবগুলো আসলে স্বভাব- বলেছে সে!
বল আর কি বলার থাকে? আমাকে ধরো-
শক্ত করে। একসাথে একবার ডুবে যেতে চাই।
একেবারে চলে যাই গায়ে গা ঘেঁষে।
নীলাবৃতা,
আমাকে তুমি শক্ত করে ধরো।
বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৬
ভাল না থেকেও জানিনি
শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৬
তবে সে শান্তি পাবে
অন্ধতর মানবিক স্থিতি সে ভয়াবহ,
এর চেয়ে ভাল কেবলই অন্ধ হলে।
নীচে থাকো, নয়ত ওপরে,
মধ্যে থেকো না, থেকো না কৌতূহলে,
সর্বদা সন্নিবদ্ধ থেকো সমস্তে নির্দ্বিধায়;
শান্তি পাবে। নিঃসন্দেহে পাবে।
যারা চায় সংশয়ের পর সংশয় গেঁথে প্রশ্নের মালা
পড়িয়ে দিতে যুগান্তরিত বিশ্বাসের রুদ্ধ গলায়,
যারা আলো চায়- তারা ভ্রান্ত,
তারা কষ্ট পাবে! নিঃসন্দেহে পাবে!
তারা কি জানে না কি বিষে কেমন জ্বালা
কি প্রলেপে থেমে যাবে?
না, তারা জানে না কিছুই!
কখনো মৌনতা দেখিয়ে দেয় নির্গমণের পথ
কিন্তু কখনো সে হয়ে ওঠে অন্তরের জাতুগৃহ।
যে বোঝেনি, সে জগতের জানেনি কিছুই।
তবে সে শান্তি পাবে। নিঃসন্দেহে পাবে।
মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৬
গোলাপজান (ননসেন্স)
আমার সাথে একঘরে কি তোমার বসবাস-
আর হচ্ছে বল এই শহরে এই কপালের লেখায়?
রাত বিরেতে স্বপ্ন দেখা কেমন যেন দেখায়,
তবুও বাবু দেখছি আমি ছিলিম নিয়ে হাতে
হলুদ বরণ চাঁদ উঠেছে আমার বাড়ির ছাতে।
পঙ্খীরাজের পঙ্গু আশার পাখনা ধরে উড়ি!
শিং বাগিয়ে শিঙ্গি মাছের লেজের মতন তড়াক-
লম্ফ মেরে চাঁদের বুড়ি গায়ে চাদর জড়াক!
নইলে এমন শীতের দিনে কফের টানে অক্কা
বুড়ির নাকি জন্ম থেকেই ভীষণতর যক্ষা!
উঃ,এই ছিলিমে সরেস সোনা এই কবিতার অন্ত্যমিল
তোমার আমার মিল হল না, মধ্যরাতে ছুঁড়ছি ঢিল
মধুর চাকে, মক্ষিকাদের হুলের ঝাঁকে নধর গায়-
প্রেম-পিরিতের গুষ্টি ধরে উদোম তারা খুব কেলায়।
আর পারি না লিখতে কিছু মাথায় এখন নেশার টান
কি লিখেছি বুঝছি না ছাই, পড়েই দেখো গোলাপজান।
শনিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৬
পাকস্থলীর ব্যবধান
যে রাজা স্বাধীন নয় তার চেয়ে ভিখারীটা ভাল।
আমি কখনো ভেবেছি ভালবাসা মহত্তম ক্ষুধার আগ্রাসনে,
কখনো নিজেকে বুঝিয়েছি অধীনতা নিকৃষ্টতম অভূক্ত মরার চেয়ে।
দ্বিচারী আমি, কখনো ভেবেছি ধূর্ত শৃগাল হয়ে যেন দীর্ঘদিন বাঁচি,
যেন শার্দুলের মত মরতে না হয় কারো বন্দুকের নলে।
অথবা আমি ভুলেছিলাম পাখির উদরপূর্তি হবে ডানা ভর করে,
আমার পিঞ্জিরায় তার সমাদর হলে, এ আদরে সে কতটুকু বাঁচে?
আমাদের স্বাধীনতা পরাধীনতার মাঝে
আমাদের পাকস্থলী কিছুটা গড়েছে ব্যবধান।
বুধবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৬
রোহিঙ্গা চালচিত্র
সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬
আমার অন্ধকার
এখানে আমি তুমি আমরা তোমরা
আরও একজন আছে- আমাদের ভেতর থেকে প্রক্ষিপ্ত বাইরে
তরঙ্গায়িত অচ্ছেদ্য অন্ধকার, দেখতে কি পাও?
কোনদিন আমরা দেখতে পাব আমাদের।
কোনদিন আমরা জানতে পারব আমাদের সীমান্ত, সমুদ্রের ধার,
দিগন্তের হিল্লোল নিঃশ্বাস, নিস্তব্ধ, জনাকীর্ণ একক জীবন,
বহুবিধ বহুত্বের আবরণে আমাদের মিথ্যে সংসার
আমাদের সামনে এসে দাঁড়াবে নির্বাণের হাসি নিয়ে।
একি মৃত্যু? একি মুক্তি? একি সান্ত্বনার সাজানো সম্ভার
আমরা সকল যুক্তিতত্ত্ব অথবা যুক্তিহীনতার পরতে পরতে রাখি?
একি শেষের প্রশ্ন? একি সূচনার সূতিকাগার?
অথবা এসব কি নিছকই কল্পনা? অথবা বল সবই কি কল্পনার
যোগ্য করে আমরা বাস্তবে বানিয়ে নিই? আমাদের ইচ্ছে মত আঁকি
অদৃশ্যকে আমাদের রঙ রূপে? প্রশ্ন আমার।
যেখানে চোখ খুললেই অন্ধকার
সেখানে চোখ বুজে রাখলেই ভাল!
বুধবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৬
নাসিরনগর
আমি তোমাদের একটি নরকের ভবিষ্যৎ দেব।
তোমরা নিশ্চিন্তে ঘুমাও,
প্রতিহারিণী প্রেমিকার মায়াজালের আন্দোলনে
বিলিয়ে দাও স্বাতন্ত্র্য, পৌরুষ, বিকাও ব্যক্তিত্ব সম্পদ!
ভস্মীভূত একটা, অঙ্গারময় নাসিরনগর দাও।
আমি দেব একটা নাতিদীর্ঘ ফেসবুক স্ট্যাটাস,
সেখানে আমার আধা-নেতানো বিবেক ঝুলতে থাকবে,
বয়োবৃদ্ধ আদিম আদোনিসের অন্ডকোষের মত!
আরও আগুন জ্বলুক,
গোটা ব্-দ্বীপ নাসিরনগর হলে তবেই না বাংলাস্তান
'সার্থক জনম আমার' জন্মেছি কোন বিধাতার রোষে
এই দেশে- এই ক্রন্দনে প্রকম্পিত হবে!
হয়ত এদিন সন্নিকটে,
আমি আর তুমি এখানেই দেখতে পাব কাবুল কান্দাহার!
রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৬
অপেক্ষা কর
আবার আমি যে কোন দিন কবিতা নিয়ে ফিরতে পারি।
ভেতরে যে আগুন জ্বলে আর নেভে, সে আবারও জাগুক।
অপেক্ষা কর, আমি নিজেকে সঞ্চারি-
আবারও নির্নিমিখ শূণ্য সন্ধানে দিগ্বিদিগ ভেতরের দৃষ্টি ফুটুক,
আবারও আরেকবার আমি না হয় আমাকে চিনি।
অপেক্ষা কর, আমার বিহ্বলতা-
এই ভেসে যাবার স্রোত দেখি কোন সমুদ্রে নেয়,
কোন মহাদিগন্তের অবলুপ্ত প্রাজ্ঞ অস্তিত্বের কোন সে কিনারে
দেখি আমার ঠাঁই হয় কিনা, দেখি না একবার।
অপেক্ষা কর, কে আর ব্যথা দেয়-
এ বেদনা মধুরতম সম্মোহনের অন্ধ হয়ে অন্ধকারে ফেরে, এত আঁধার
এত নিরাশ্রয় অকূল অগৌরব বিস্মিত বিস্মৃত আমার আমিত্ব জুড়ে
দেখি না আর কতদিন মরাকান্না গায়।
অপেক্ষা কর, অপেক্ষা কর আমার দূরত্ব থেকে দূরে,
রক্তসঞ্চলনে, আমার অন্তস্থ, প্রাকৃত, গভীরতম বিদেহী সত্ত্বায়
অপেক্ষা কর, জন্মলব্ধ প্রেমে, অপেক্ষা কর সর্বগ্রাসী প্রেমের ক্ষুধায়,
দেখো না আমি শেষপর্যন্ত কি নিয়ে ফিরি।
অপেক্ষা কর।।
বৃহস্পতিবার, ১০ নভেম্বর, ২০১৬
তুমি কি সেখানে আছো?
কার্তিকের আকাশ ছেড়ে আরও কত কার্তিকের আকাশ,
আরও কত নীলিমার গভীরে আছে আরও কত আকাশের পাড়,
আমি সেখানেই যাব। তুমি কি সেখানে আছ?
তুমি কি আমার শব্দ শোনো?
হাওয়ায় হাওয়ায় যে আমি ভেসে গেছি। তুমিও কি তাই গেছ?
তুমি কি সেখানে নেই? তুমি কি যাওনি এখনো?
তুমি কি সেখানে আছ যেখানে আমার গন্তব্য শেষ?
যেখানে তোমার নিঃশ্বাসের শব্দ পাব, একই সঙ্গে নিঃশেষ?
নিঃশেষ দুটো কূলহারা বন্যার সবটুকু জল?
তুমি কি সেখানে আছ?
শুক্রবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৬
আমিলীগ ছহবত
কয় -'ধানের শীষেরে সিল মাইরোনা কুত্তায় যদি খামচায়-
তাইলে মাগার আমরাও নাই আশেপাশে দাদা সাচ্চা
নৌকার ভোট না দিয়া যাইলে তুমিও মালুর বাচ্চা!
দিনশেষে ভাই আওয়ামী বিম্পি জামাত ছাত্রসেনা,
ভোটের বাজারে আলাদা সকল, ভেতরে সমান মনা!'
আমার রক্তে এক ফোঁটা নাই দেশবিরোধীর রক্ত!
চামচায় কয়- 'এসব বুঝি না, মুজিব মরেছে কবে!
শেখ হাসিনার জামানা এখন নীতিও বদলে যাবে!
মুজিব কখনো বলেছিল নাকি মদিনা সনদে দেশ-
চালাইতে হবে, না হলে দেশের ইসলাম হবে শেষ?
মুজিব কখনো বোঝেনি দাদারা ওলামা লীগের প্রয়োজন
মুজিবের ঘিলু হাসিনার চেয়ে আসলে আছিল কি্ছুটা কম!'
আওয়ামী এখন আওয়ামী-জামাত-বিম্পি-শিবির যোগফল
মালুর পোলারা বোঝে না কিছুই, মধু ভেবে খায় হলাহল!
আখেরে তাদের বাড়িঘর জ্বলে, মা-বোন হারায় ইজ্জত
তবুও যে তারা আওয়ামী দালাল, আমিলীগ করে ছহবত!
বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর, ২০১৬
সারমেয় জীবন
সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৬
বুঝবে না কলিমুদ্দি
অনেক আঁধার জমে গেছে পাঁজরার দুই ধারে।
শ'য়ে শ'য়ে মানুষ চলে গেল,
নিতুন বাবুর বড় ছেলে আলুর আড়ত খুলেছে শিয়ালদায়।
ওর বাপ ভেবেছিল এখানে সে বড়সড় কিছু হবে,
যে রাতে তার বাড়ি গেল, ঠাকুর গেল, বধূর লজ্জা গেল
ঈমানী কব্জায়- সেদিনই সব শেষ!
আঁধার রয়ে গেল অস্থি-মজ্জায়
সে তোমরা বুঝবে না!
তোমরা বুঝবে না কলিমুদ্দি ভাই,
কেন সতীশ চন্দ্র রায় জমিদারী ফেলে আজ
ওপাড়ে আছে, চায়ের দোকান করে চাল কিনে খায়-
বড় সস্তায়- বাঁচতে বাঁচতে তারা মরে টরে যায়!
স্বদেশে জীবন আর মেয়ের সম্ভ্রম যদি না থাকে
তবে বিদেশে কে না চায় কুকুর হয়ে বাঁচতে বল?
শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৬
Vagabond's Love
সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৬
ফিরব যদি
একদিন ছোবলের দন্তচিহ্ন বলেছিল- ওটা শঙ্খচূড়,
তখনই জানলাম বিষের কি মানে আছে!
দেখি কি করে নামে,
আগে যাবার পথ আমি না হয় এভাবেই যাব।
যদি সাপ কখনো হতে পারে ফুলের মালার মত
অথবা আমি পন্নগহার কৈলাসাধীশের আশিস ধরতে পারি,
কখনো যদি গরলপায়ী হই- তবে না হয় ফিরে আসব আবার!
২৪১০১৬
বুধবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৬
তোমার চুলের মতন
রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৬
বিপ্রতিপন্ন
শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৬
বখতিয়ারের গোড়া
একাকীত্ব সৃজন
একলা ঘরে মনের ভেতর আমি বহু হয়ে পড়ি।
আমাকে জাপটে ধরে বহুবার বহু মানুষের ভীড়
আমি দুটো হাত ধরতে চেয়ে দশটা হাত ধরি।
সুনিশ্চিত মৃত্যুতেও আমার আজ কত ভয় লাগে
এ জীবন কেন নয় শাশ্বত সুন্দর অসীম ও অক্ষয়?
অনেক জ্বলেপুড়েও মনে আজ কত যে আশা জাগে
আশার মুখোশ বানিয়ে করেছি আমি হতাশা সঞ্চয়!
আমার নিজের আর কোন ঠিকানা কি আছে?
শুকনো পাতার মত আমি হাওয়াতেই ভাসি।
আমার স্নিগ্ধ শ্যামল দিনগুলো কবে চলে গেছে
সব কেড়ে নিয়ে চলে গেল, কত ভুলোমনা হাসি-
আমি এখন আর হাসতে পারি না ভয়ে বন্ধু
বুকের গভীরে কালো কুচকুচে জল,জোয়ারে ফেনিল-
কূলহীন বেদনার উত্তাল ঢেউ, দুঃখের সিন্ধু-
অতলে তার মণিমানিক্য নেই কিছু, জঘন্য পঙ্কিল-
সে আত্মার বিশ্রুত আধার- আমার একাকীত্ব সৃজন।
গ্রাস
বুঝি আর আমাকে দিয়ে হবে না কিছুই। অসময়ে, অনাহুত, অতি অনভিপ্রেত জানি, সমস্ত বিবাদী উষ্মার অন্তরালে হারিয়ে যাব আমার এ যাবৎ যতনে গড়া সুরের ...
-
The Last Ride Together - Robert Browning I SAID—Then, dearest, since ’tis so, Since now at length my fate I know, Since nothing a...
-
এসো আলিঙ্গনাবদ্ধ হই সঙ্গমাকুল সাপ ও সাপিনীর মত বিষ থাক যন্ত্রের নির্দিষ্ট প্রকোষ্ঠে, অধর ও ওষ্ঠে পেঁচিয়ে যাই নেত্রে নেত্র যাক গেঁথে, কম্প...
-
৮ম পর্ব ______________ ১৩ জানুয়ারী সর্বশেষ পারিবারিক ইতিহাস বৃত্তান্তের কথা লিখে আজ আবার ৮ম পর্ব লিখতে বসলাম। বিগত পর্বগুলোতে এই পরিবারের ...