সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৬

বুঝবে না কলিমুদ্দি

আমি আঁধারকে ব্যবচ্ছেদ করি বসে বসে কলিমুদ্দি,
অনেক আঁধার জমে গেছে পাঁজরার দুই ধারে।

শ'য়ে শ'য়ে মানুষ চলে গেল,
নিতুন বাবুর বড় ছেলে আলুর আড়ত খুলেছে শিয়ালদায়।
ওর বাপ ভেবেছিল এখানে সে বড়সড় কিছু হবে,
যে রাতে তার বাড়ি গেল, ঠাকুর গেল, বধূর লজ্জা গেল
ঈমানী কব্জায়- সেদিনই সব শেষ!


রাতের আঁধারে তারা পার হয়ে গেল।
আঁধার রয়ে গেল অস্থি-মজ্জায়
সে তোমরা বুঝবে না!

তোমরা বুঝবে না কলিমুদ্দি ভাই,
কেন সতীশ চন্দ্র রায় জমিদারী ফেলে আজ
ওপাড়ে আছে, চায়ের দোকান করে চাল কিনে খায়-
বড় সস্তায়- বাঁচতে বাঁচতে তারা মরে টরে যায়!

স্বদেশে জীবন আর মেয়ের সম্ভ্রম যদি না থাকে
তবে বিদেশে কে না চায় কুকুর হয়ে বাঁচতে বল?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

গ্রাস

  বুঝি আর আমাকে দিয়ে হবে না কিছুই। অসময়ে, অনাহুত, অতি অনভিপ্রেত জানি, সমস্ত বিবাদী উষ্মার অন্তরালে হারিয়ে যাব আমার এ যাবৎ যতনে গড়া সুরের ...