আমি কেউ হই বা না হই,
আমি কারো নই।
একদম একেশ্বরের মত অননুভূত,
নিরালম্ব সত্ত্বা শুধু, স্রোত-সলিল-তলে স্থবির প্রস্তর,
নিরুদ্বিগ্ন, নিমজ্জিত, নিগূঢ় রই;
এতদ্ভিন্ন আমি, আজ অব্দি কারো নই।
আমি কোন জনকের জাতক নই যথার্থ রূপে,
কোন জননীর শীতল স্নেহক্রোড় আমার জন্য
চিরদিন অবারিত নয়,
ভাতৃত্বের সুদৃঢ় বন্ধন আমি চোখেও দেখিনি,
সুহৃদের কেমন হৃদয়-
সেও আমি কল্পনায় হাতড়ে ফিরি।
আমি কারো নই,
মৃত্বাবধি অধীর হয়ত হব এক বিঘৎ প্রেমের জন্য
যেখানে ঘর বাঁধা যেত,
কোন বনলতা সেনের কাছে দু’দণ্ড শান্তি-অবকাশ,
তাও তো অনভিপ্রেত-
অনন্তকাল আমার জন্য!
অভিযোগ, অবসাদ, অভিসম্পাত, অভিযোগ অবিশ্বাস-
ইত্যাদি আমি আমার দিকেই ছুঁড়ে দিয়ে-
এভাবে আমি জীবিত আছি অহেতুক,
অতল, অথৈ।
অপরাধ কি ছিল বিগত জন্মে জানি নে,
জন্মান্তর হল কি না তাও অজ্ঞাত,
দুর্ভাগ্যগুণে আমি যে জাতিস্মরও নই!
I am no one to all
And someone to none,
An edifice of void,
Half of which’s till undone!
Cannot be sensed and can never be traced,
Can never be doomed, I, cannot be graced,
I, an eternal poem though...
আমি কারো নই,
আমি শেষ হতে হতে বেদনা-ঋদ্ধ অশেষাগ্নি শিখা,
হুতাশনের হা-হুতাশ তপ্ত পিয়াস বুকে, নেমে এসেছি!
কোন আঁখিপল্লবস্নাত নীরে আমি তৃপ্ত নই,
কোন শ্রাবণীর ভাঙা গানে আমি মুগ্ধ নই,
কি এক পরাক্রমী কৌমার্য্যের রেতঃপ্রকোষ্ট ফুঁড়ে,
শতধাসিঞ্চিত পৌরুষ, আমি ততটা প্রমত্ত নই,
আমি কিছু নই, অপ্রসন্ন নই, অবসন্ন নই,
আমি একটি অসমাপ্ত কবিতার পাতা,
আমি একটি অনন্তের স্রোত,
আমি একটি আমৃত্যু আক্ষেপ!
আমি কারো নই।
একদম একেশ্বরের মত অননুভূত,
নিরালম্ব সত্ত্বা শুধু, স্রোত-সলিল-তলে স্থবির প্রস্তর,
নিরুদ্বিগ্ন, নিমজ্জিত, নিগূঢ় রই;
এতদ্ভিন্ন আমি, আজ অব্দি কারো নই।
আমি কোন জনকের জাতক নই যথার্থ রূপে,
কোন জননীর শীতল স্নেহক্রোড় আমার জন্য
চিরদিন অবারিত নয়,
ভাতৃত্বের সুদৃঢ় বন্ধন আমি চোখেও দেখিনি,
সুহৃদের কেমন হৃদয়-
সেও আমি কল্পনায় হাতড়ে ফিরি।
আমি কারো নই,
মৃত্বাবধি অধীর হয়ত হব এক বিঘৎ প্রেমের জন্য
যেখানে ঘর বাঁধা যেত,
কোন বনলতা সেনের কাছে দু’দণ্ড শান্তি-অবকাশ,
তাও তো অনভিপ্রেত-
অনন্তকাল আমার জন্য!
অভিযোগ, অবসাদ, অভিসম্পাত, অভিযোগ অবিশ্বাস-
ইত্যাদি আমি আমার দিকেই ছুঁড়ে দিয়ে-
এভাবে আমি জীবিত আছি অহেতুক,
অতল, অথৈ।
অপরাধ কি ছিল বিগত জন্মে জানি নে,
জন্মান্তর হল কি না তাও অজ্ঞাত,
দুর্ভাগ্যগুণে আমি যে জাতিস্মরও নই!
I am no one to all
And someone to none,
An edifice of void,
Half of which’s till undone!
Cannot be sensed and can never be traced,
Can never be doomed, I, cannot be graced,
I, an eternal poem though...
আমি কারো নই,
আমি শেষ হতে হতে বেদনা-ঋদ্ধ অশেষাগ্নি শিখা,
হুতাশনের হা-হুতাশ তপ্ত পিয়াস বুকে, নেমে এসেছি!
কোন আঁখিপল্লবস্নাত নীরে আমি তৃপ্ত নই,
কোন শ্রাবণীর ভাঙা গানে আমি মুগ্ধ নই,
কি এক পরাক্রমী কৌমার্য্যের রেতঃপ্রকোষ্ট ফুঁড়ে,
শতধাসিঞ্চিত পৌরুষ, আমি ততটা প্রমত্ত নই,
আমি কিছু নই, অপ্রসন্ন নই, অবসন্ন নই,
আমি একটি অসমাপ্ত কবিতার পাতা,
আমি একটি অনন্তের স্রোত,
আমি একটি আমৃত্যু আক্ষেপ!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন