শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১

রসরাজ রসসিন্ধু

 

রসরাজ রসসিন্ধু, বিতর হে রসবিন্দু,

ঘোর আঁধারে শরদিন্দু, পথের দিশারী হে!

এসেছি বাঁশের ঝাঁড়ে, পাপপুষ্কুরিনী পাড়ে,

কৃপা কর আজ আমারে সত্বর উদ্ধারি হে!

 

ঘুরে মরি মাঠে ঘাটে, গঞ্জিকায় দিন কাটে,

অসকালে লোটা’কয় ভাঙে মত্ত চিত্ত হে!

না পারি বিলিতি হতে, বঙ্গবাসী কোন মতে,

তোমারে পূজিব সদা নাই অত বিত্ত হে!

 

কতজনে মারে ল্যাঙ, পড়ে হাতি, নাচে ব্যাঙ,

ধরেছি তোমারি ঠ্যাং, অধমেরে রাখো হে!

ও ঠ্যাঙে দিয়েছি ভার, ও ঠ্যাঙ সারাৎসার,

না ভুলিব কভু আর, ঠ্যাঙানিতে কারো হে!

 

কোথা রসরাজ প্রভু, সুরাসক্তজন-বিভু,

অণ্ডবাক-অরি-প্রতিভূ, ঢেঁকিবাহন-নাথ হে!

আমার কর’হ গতি, কৃপাহস্তে শীঘ্র অতি,

ঢালো গো রসের-কুম্ভ, রসধারাপাত হে!

 

-        পদকর্তা বজ্রযানী বৈষ্ণব।

 

কবে কোন প্রেক্ষাপটে, কোন সময়কালে বজ্রযানী বৈষ্ণব এই রসরাজ-কীর্তন লিখেছিলেন সেই তথ্য আমাদের আপাতত জানা নেই। গবেষণা এখনো চলছে।

 

#গ্যাঁজাল_সিরিজ

 

 

 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

গ্রাস

  বুঝি আর আমাকে দিয়ে হবে না কিছুই। অসময়ে, অনাহুত, অতি অনভিপ্রেত জানি, সমস্ত বিবাদী উষ্মার অন্তরালে হারিয়ে যাব আমার এ যাবৎ যতনে গড়া সুরের ...