শনিবার, ২ অক্টোবর, ২০২১

নবমী-চন্দ্র

 


নবমী-চন্দ্রমা, যেয়ো না অরুণোদয়ে,
আঁখি-তারা চন্দ্রাননী যাবে হর-ঘর।
কেমনে ধরিব প্রাণ কন্যাহারা হয়ে,
পেয়েছি তুষিয়া শিবে কতকাল পর!
ত্রিদিবস পার হলে, শিব আসে দ্বারে,
সেরূপ নেহারি কাঁপে ত্রিদিব ত্রিলোক!
কি করিয়া হেন রূপে সঁপিব উমারে,
কেমনে সহিব প্রাণে উমাহারা শোক!

পাষাণের রাণী হই, পাষাণী যে নহি,
পাষাণ হইতে নারি, কি করিয়া সহি!

(চতুর্দশপদীর আদলে লেখা। প্রতি লাইনে ১৪ অক্ষর রেখেছি। কিন্তু ১৪ লাইন করিনি। পেট্রার্কান সনেটের শেষ ৬ লাইনের ধারা থেকে একটু বেরুনোর চেষ্টা। রাইম স্কিম- খুব সহজ- কখকখগঘগঘজজ।)





কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

গ্রাস

  বুঝি আর আমাকে দিয়ে হবে না কিছুই। অসময়ে, অনাহুত, অতি অনভিপ্রেত জানি, সমস্ত বিবাদী উষ্মার অন্তরালে হারিয়ে যাব আমার এ যাবৎ যতনে গড়া সুরের ...