যা মনে আসে লিখি। ভাল লাগলেও লিখি, না লাগলেও লিখি। কারো ভাল লাগা না লাগার ওপর আমার কোন ঔৎসুক্য বা অভিমান নেই!
রবিবার, ৩১ মে, ২০২০
তুমি গুলিয়ে গেছ
রবিবার, ২৪ মে, ২০২০
বারংবার প্রেম
সোমবার, ১৮ মে, ২০২০
ডিম্বোপনিষদ শীর্ষক রচনা
কথিত
আছে পুরাতন ডিম্বোপনিষদ শাস্ত্রটি রচনা করিয়াছিলেন ঋষি অণ্ডবাক মণ্ডলাচার্য্য!
মানব মনের অতীত প্রকাণ্ড ব্রহ্মাণ্ড হইতে- মানবকল্পনাসম্ভুত অশ্বডিম্ব পর্যন্ত
সমস্ত ডিম্ব কি করিয়া সৃজিত হইল, বিকশিত হইল ও কিছু প্রাণীর ডিম্ব রাক্ষসাদি ও
তদাচরনানুগামী নর-নারীর ভক্ষ্য হইল এইসব নিগুঢ় তত্ত্বের ব্যখ্যা হইয়াছে
ডিম্বোপনিষদে।
ভারত-তত্ত্ববিদ, পুরাণ-বিশেষজ্ঞ, ও নানান শাস্ত্রবেত্তারা
বর্তমানে ডিম্বোপনিষদ লইয়া একটি দ্বন্দ্বে রহিয়াছেন। এই
ডিম্বোপনিষদ কোন কালে রচিত হইয়াছিল তাহার সঠিক সময় নির্ধারণ দুষ্কর হইয়াছে! ইহার
আলোচ্য বিষয়াদি ও ভাষার চলন দেখিয়া অধিকাংশ পণ্ডিত এই মত দিতেছেন যে- এই গ্রন্থ
আধুনাতন যুগের কেহ রচিয়াছেন, এবং তাহা ঋষি অণ্ডবাকের নামে প্রচারিত করিয়াছেন।
অত্যন্ত প্রাচীন ‘শতকুপথকৌলীন্য’ গ্রন্থে আমরা একজন ঋষি অণ্ডবাক মন্ডলাচার্য্যকে
দেখিতে পাই- যিনি একটি মাত্র অণ্ডকোষ লইয়া জন্মিয়াছিলেন বলিয়া তাঁহার পিতা তাঁহার
‘একাণ্ড’ নামকরণ করিয়াছিলেন, পরবর্তীতে স্বীয় গুণে তিনি শাস্ত্রব্যুৎপত্তি লভিয়া
‘একাণ্ডবচনানি’ নামক একটি নীতিশাস্ত্র রচিয়াছিলেন যাহা বিদ্বজ্জনে সমাদৃত হইয়াছিল,
তাঁহার নীতি সমূহকে লোকে অণ্ডবাক বলিত, পরবর্তী কোন এক কালে এটিই তাঁহার নাম হইয়া
পড়ে! কিন্তু এই অণ্ডবাক ডিম্বোপনিষদ প্রণেতা- এইরূপ কথার প্রামাণ্যতা লইয়া
গুণীজনের মনে সংশয় রহিয়াছে। তবে পন্ডিত রসচূড়ামণি তর্কশেখর শ্রী দেবকৃপাশিসানন্দ
গোস্বামীপাদ দাবী করিয়াছেন- এই ডিম্বোপনিষদও ঋষি অণ্ডবাকেরই আরেকটি অনন্য কীর্তি।
যুক্তিস্বরূপ তিনি উত্থাপন করিয়াছেন অপর আরেকটি গ্রন্থের কথা।
‘অন্তঃসারশূণ্যত্বপ্রতিপাদি
‘অন্তঃসারশূণ্যত্বপ্রতিপাদি
একদল বাঙালী ঐতিহাসিক ইদানীং নতুন করিয়া এই গ্রন্থ ও
গ্রন্থকারের ওপর আলোক ফেলিতেছেন। তাহাদের দাবী এই ঋষি মূলত একজন বঙ্গবাসী বাঙালি
ছিলেন। তাহারা কলিকাতাস্থ কেষ্টপুর অঞ্চলে একটি খননকার্য্য চালাইতে গিয়া এমন কিছু
উপাত্ত অর্জন করিয়াছেন- যাহার উপর নির্ভর করিয়া তাহারা এই দাবী করিতেছেন। তাহাদের
দাবী ঋষি অণ্ডবাক কেষ্টপুর নিবাসী ছিলেন। খননকার্য্যে একটি পুরাতন তারবিহীন
বার্তাপ্রেরক যন্ত্র মিলিয়াছে, যাহা অণ্ডবাক ব্যবহার করিতেন বলিয়া বিশ্বাস। তাহাতে
তাঁহার নানাবিধ রচনাও রক্ষিত রহিয়াছে বলিয়া দাবী করেন এই ঐতিহাসিকেরা। উক্ত যন্ত্র
গবেষণা করিয়া তাঁহাদের এই সিদ্ধান্ত যে- অণ্ডবাক আধুনিক সময়ের হইবেন! তাহার একটি
রচনায় দেখিতে পাওয়া যাইতেছে- কলিকাতা কোরোনা আক্রান্ত হইয়াছে, তিনি স্বগৃহে
স্বেচ্ছাবন্দী রহিয়া অপক্ককদলী সহযোগে মৎসাদি ভক্ষণ করিতেছেন, মৎস্য অপ্রতুল হইলে
প্রত্যহ কুক্কুটীডিম্ব ভক্ষণ করিয়া প্রাণধারণ করিবেন- ইত্যাদি! ইতিহাস-পিপাসু পাঠক
জানেন আজি হইতে চারশত বৎসর পূর্বে বিশ্ব এই কোরোনা নামক চৈনিক মহামারীতে আক্রান্ত
হইয়াছিল!
ঋষি অণ্ডবাক আশ্রমের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ অপ্রকাশানন্দ
অধোভূত মহারাজের সাথে এই লইয়া বর্তমান লেখকের আলাপ হইলে তিনি উদারচিত্তে সকলের
মতকে স্বাগত জানান! কাহারো প্রতি কিঞ্চিৎ মাত্র উষ্মা না রাখিয়া তিনি বলেন- যতই
বিতর্ক হউক তাহাতে তো পরমগুরুর-ই চর্চা হয়, তাঁহারই নামগান হয়- তাই সকলকেই নমস্কার
করি! আজ অণ্ডবাক আশ্রমে ডিম্বোপনিষদ পুরশ্চরণ ও ডিম্বকূট হইবে। সকাল হইতে ভক্তগণ
আসিতেছেন। আমাদের আশা সকলেই আশ্রমাধীশ স্বামী অপ্রকাশানন্দ অধোভূত মহারাজের ন্যায়
উদারচিত্ত হইবেন, পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাভাব পোষন করিবেন, এইরূপে মহান ভারতবর্ষের
সহিষ্ণুতা ধর্মটি অক্ষত রহিবে। নমস্কার।
- সম্পাদক
দৈনিক অকথ্যসমাচার,
কলিকাতা, ১৬ মে, ২৪২৩ খৃষ্টাব্দ।।
আমফান (একাণ্ডবচনানি)
‘বোশেখ দিনের তুফানী পবনে, আম কুড়াইবে
পোলাপান!
দু’হাজার বিশে আসিবে তুফান-
তুফানের নাম ‘আমফান’!’
(‘একাণ্ডবচনানি’- অণ্ডবাক মণ্ডলাচার্য্য)
আম ও তুফানে জুঁটি বেঁধে আজ করোনায় দেবে
ঠ্যাঙানি,
পুঁথি পুরাতনে এও লেখা আছে-
পড়েছ? ‘একাণ্ডবচনানি’?
অণ্ডবাকের বাণীচয় ধরে ভাসাও সাগরে
সাম্পান।।
‘এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি’- তুফানের
নাম আমফান!
‘ফান’ যেন নয়, সিরিয়াস কথা- লিখেছে
আগাম বাণী,
ত্রিকালদর্শী ঋষি শ্রীঅণ্ড- বাক,
বাঁকে বাঁকে ঘোরে অশনি!
দেব-কৃপাশিসানন্দ বলেন- অতি
আনন্দে সাবধান,
মহীমন্ডল করেছে উজল এ
গ্রন্থ, সিরিয়াস হও, নট ফান।।
প্রকাশ হবে গো অপ্রকাশ
যত, আড়ালে যতই নাড়ো কাঠি,
ঢেঁকি ভেঙে দেবে আমফান
এসে, অন্ডবাকের নাম খাঁটি!
কমরেড বলে কত খোঁটা
দিলে- বৈষ্ণবজনে আপমান,
যেথায় থাকো না ধড়াচূড়া
পড়ে, কোলকেতা কিবা বর্ধমান-
সময় থাকতে সুপথে ফেরো হে, ইটস নট
জোক, নট ফান!
শনিবার, ১৬ মে, ২০২০
জীবন নদী শুকায়ে যায় তবু তরী কেন ভেড়ে না- বিশাখদত্ত
বছর আগে লেখা এই গানটা। যেদিন লিখলাম সুর তার পরের দিনই দেয়া। তবে প্রথমবার এটিকে
আমি আর্দ্ধায় বাঁধব ধরে রেখেছিলাম। কিন্তু গাইতে গিয়ে অনুভব করেছি- ওতে গানটা
নেতিয়ে যাচ্ছে একদম। যেভাবে স্বরলিপি
গড়েছিলাম সেই খসড়া-সুরটিই হুবহু তুলে ধরলাম এখানে। আরেকটু ঘসামাজা করলে আরো ভাল রঙ
খেলবে আশা করি। (আমার এমনি কত স্বরচিত গান অযত্নে অবহেলায় পড়ে আছে। কত গান হারিয়েই
গেল।)
যায় তবু তরী কেন ভেড়ে না,
আছি; আঁখি আর ফেরে না।।
মেঘে গেল কত বরষা
হাজার ফুল বসন্ত সহসা।
কেন হায় এলে না।।
বাতায়নে লাগে ক্ষণে ক্ষণে দোলা
বুঝি এলে এই বেলা।।
মোর আঁধারের রাতে
শেষ আর পারে না জ্বলিতে।
ভোরে সুর আর মেলে না।।
ভিডিওতে ‘এলে’ বানানটি ভুলক্রমে ‘এলা’ হয়ে গেছে। দুঃখিত।)
শুক্রবার, ১৫ মে, ২০২০
পরদেশী পাখি উড়ে যায় - বিশাখদত্ত
যৌবনে পা ফেলেছি- সে সময়ের গান।
সাহিত্য ও সঙ্গীতের প্রতি যে আমার অনুরাগ তাতে রবীন্দ্রছায়া সর্বগ্রাসী রূপ
ধরেছিল। রবীন্দ্রনাথের গীতিনাট্যে এতটাই ভালা লাগা এসেছিল- ভাবলাম আমিও না হয় একটা
লেখার চেষ্টা করি! যেই ভাবা- আমিও একটা পৌরাণিকী গল্পের আশ্রয় করলাম, লিখেও ফেললাম।
চারিত্রিক ঔদাসীন্যতার বদান্যতায় সেই পান্ডুলিপিও আমার কাছে নেই, তবে তার একটি গান
আজও রয়ে গেছে, আমার মনেই। সেটি দিচ্ছি। এই গানটি লেখার অনুপ্রেরণা ছিল কবিগুরুর
‘আমি যে গান গাই জানি নে সে কার উদ্দেশ্যে’ গানটি। কিন্তু সুর ও বাণীর বিস্তারে
স্বতন্ত্রতা রক্ষার একটা কৌলীন্য বজায়ের চেষ্টা আমার গোড়া থেকেই ছিল বিধায়- এটি
রবীন্দ্রছায়া থেকে সরে এলো, তা স্পষ্ট।
পটভূমি বলি- নব যৌবনের উন্মেষে আকুলা এক রাজকুমারীর একাকীত্ব-ভার (আলবাত এখানে
রাবিন্দ্রীকতা!), যিনি রাজপ্রাসাদের ছাদে দাঁড়িয়ে পরিযায়ী পাখিদের দেখছেন- যিনি
গাইছেন,
হলাম মনে হচ্ছে। তাই ভ্রান্তি কিছু মনে হলে- মনে নেবেন্নিকো মহাশয়/মহাশয়ারা! (কেবলমাত্র
অতীতের কিছু স্মৃতিরক্ষার্থে এসব এখানে তুলে আনা।)
কি কহিতে কি কহিয়া বেড়াই
মঙ্গলবার, ১২ মে, ২০২০
সে কি চিনেছে আমাকে?
সোমবার, ১১ মে, ২০২০
অপেশাদার মানুষের কবিতা
ভাই, পেশায় আমি অপেশাদার
নিতান্ত মর্ত্য-মানুষ!
বেঁচে গিয়ে বর্তে আছি একরকম,
বেঁচে থাকার চাইতে বেশী কোন
গর্ব করে বলার বিষয় আমার
নেই! এ আমার ভ্রম-
হলেও হতে পারে বটে!
তবু অখুশী নই!
ডাহুকের ডাকে আমার উঠান
ঘেঁষে সন্ধ্যা নেমে আসে,
কালক্ষয়ী কত মোহাতুর কবিতার
রঙ পাখা মেলে,
সচকিতে অস্তিত্বের অস্তি-আভাসে,
ঘরের দোর বেঁধে, বৈদ্যুতিক
বাতিটি জ্বেলে,
আট হাজার ছ’শো কোটি
বিপ্রতিপন্ন নিউরণের অনুরণনে
খেই হারিয়ে নিজের ভেতর
গড়াগড়ি খাই!
বৈশাখের খর দহন বুকে ধরে
চোখের কোটরে বরষাকে চেপে আছি,
বসন্ত আঙুলের ফাঁক গলে চলে
গেছে তর্পনের জলের মত,
অ-প্রমথ স্থবিরতার অপ্রমত্ত
সুর-কলার ভেতর প্রাণের তড়িৎ-
মেঘে মেঘে সরোদের মন্দ্র ঘা’এর
মত বাজে,
আমি ঘরের জানালা বাঁধি,
মনেরটা কখনো পারিনি যে-
এতটুকু খেদ রয়ে গেল!
মানুষ হিসেবে হয়ত এর চে’
বেশী আমি করতে পারি না,
হয়ত লিখে ফেলেছি অনেক- হতে
পারে এও আমার ভ্রম-
তবুও অখুশী যে নই!
রবিবার, ১০ মে, ২০২০
পরাজয়-গাথা
সমাজ সংস্কার অ-সংস্কার কুসংস্কার,
ধর্ম অধর্ম অপধর্ম বিধর্ম—
বিধিমালা নিয়ম নীতি প্রভৃতি
ইতিউতি প্রাঞ্জল ——
অসত্যের মোহ ছেড়ে নিজেকে
সরিয়ে রেখেছি এখানে!
এখন কোন মুখোশের নান্দনিকতায়
আমি কবিতা লিখি না,
এখন মুখোশ যে ধরে অবয়বে,
অন্তরালে তাকে খুঁজি।
মানুষ খুঁজে খুঁজে বিষিয়ে ফেলেছিলাম
পরিযায়ী যৌবন—
একটা একটা করে অধ্যায় মুছে গেল,
পাতার পর পাতা উল্টে গেলাম,
আমি এখনো কি চোখ বুজি?
এখনো মানুষের মরণ অন্বেষণ——
আমাকে রাত্রি জাগিয়ে মারে,
গহন অন্ধকারে—
ভোর হতে আর কতক্ষণ?
প্রচেষ্টার সমস্ত বীরত্ব-বিত্ত শিরে তুলে,
বুক টানটান— আমি যতই দাঁড়াই,
তবু বুকে বাজে—
আসলে আমি জিতিনি কোনদিন!
লিখলাম সোজাসুজি,
একদম; কোন ভণিতা ছাড়াই,
সহজ কথার ভাঁজে।
যুদ্ধ তো চেঙ্গিস, তৈমুরও জেতে—
আমি না হয় হেরেই গেলাম!
সকল বিজয় হয়ত নয়
অনন্ত গৌরবশালী!
ধীরঃ তত্র ন মূহ্যতে
মঙ্গলবার, ৫ মে, ২০২০
পাখির গল্প
রবিবার, ৩ মে, ২০২০
হিংসা হওয়া উচিত
আমার তো হিংসা হওয়া উচিত!
সকল সন্ধ্যা আসে না বেহাগের বিধুর সুর হয়ে,
পাখির ঘরে ফেরার নিত্য কলতান,
নিত্যকার লাগে না ভাল!
কখনো ফেরে সম্বিৎ—
আমার তো হিংসা হওয়া উচিত!
জেগে থাকি— জাগরুক সকল কিছু—
কতটা অচেনা লাগে!
কতদিন অনুভবে আসে না আমার
সকাল কি করে যায় দুপুরের পিছু!
বোধ হয় আমি ডুবে যাবারই আগে-
একটু ক্ষণ!
কতটা অচেনা লাগে— দেখা স্বপ্ন, দেখা মুখ,
হদকেন্দ্রে কেমনতর রক্ত-মন্থন; —
আমি চোখ মেলি আচম্বিৎ!
আমার তো হিংসা হওয়া উচিত!
অক্লান্ত করে যাই,
তবুও একটি সত্যেরও সত্যিকার হয় না বিনির্মাণ,
কি আশ্চর্য বলো!
কত যে ব্যর্থ অবকাশ গেল অবদমিত কথা বয়ে,
কতক কবিতা যে মৃতবৎসা হল—
আমি সমস্তের রাখিনি হিসাব!
নিজেকে কেমন ক্ষয়িত পুরুষ ভাবি,
ভাবি এ আমি আমারই আমি
অন্তরে কদাচিৎ!
আমার তো হিংসা হওয়া উচিত!
শনিবার, ২ মে, ২০২০
মেঘ-মেদুর বরষায় - প্যারডি
শুক্রবার, ১ মে, ২০২০
বহু আগে প্রিয় পথ ভুলে গেছি - বিশাখদত্ত - Bohu aage priyo poth bhule gechi
বহু আগে প্রিয় পথ ভুলে গেছি
একা একা ফিরি বিজনে,
ভুল পথ ঘুরে দু’জনে।
ফেলে আসা বাঁক, ভরা নদী পাড়,
জাগে কি না ব্যথা স্বপনে,
ভাদর আকাশে বিরহ কি লাগে
তোমারও আমার বিহনে?
কত প্রেমরাগ, স’য়ে নেয়া ক্ষত-
সব ভোলা হল জীবনে,
তুমিও কি তা’য় ভুলেছ আমায়
রেখেছ নিভৃত মনে?
চোখে চোখে চেয়ে ধীরে মুছে ফেলা,
বুঝেও বুঝিনি ছলনে,
ঘুমঘোরে তুমি চুপি চুপি আসো
থেকে থেকে ক্ষণে ক্ষণে?
তালঃ দাদরা।

গ্রাস
বুঝি আর আমাকে দিয়ে হবে না কিছুই। অসময়ে, অনাহুত, অতি অনভিপ্রেত জানি, সমস্ত বিবাদী উষ্মার অন্তরালে হারিয়ে যাব আমার এ যাবৎ যতনে গড়া সুরের ...
-
The Last Ride Together - Robert Browning I SAID—Then, dearest, since ’tis so, Since now at length my fate I know, Since nothing a...
-
এসো আলিঙ্গনাবদ্ধ হই সঙ্গমাকুল সাপ ও সাপিনীর মত বিষ থাক যন্ত্রের নির্দিষ্ট প্রকোষ্ঠে, অধর ও ওষ্ঠে পেঁচিয়ে যাই নেত্রে নেত্র যাক গেঁথে, কম্প...
-
৮ম পর্ব ______________ ১৩ জানুয়ারী সর্বশেষ পারিবারিক ইতিহাস বৃত্তান্তের কথা লিখে আজ আবার ৮ম পর্ব লিখতে বসলাম। বিগত পর্বগুলোতে এই পরিবারের ...