৯
বছর আগে লেখা এই গানটা। যেদিন লিখলাম সুর তার পরের দিনই দেয়া। তবে প্রথমবার এটিকে
আমি আর্দ্ধায় বাঁধব ধরে রেখেছিলাম। কিন্তু গাইতে গিয়ে অনুভব করেছি- ওতে গানটা
নেতিয়ে যাচ্ছে একদম। যেভাবে স্বরলিপি
গড়েছিলাম সেই খসড়া-সুরটিই হুবহু তুলে ধরলাম এখানে। আরেকটু ঘসামাজা করলে আরো ভাল রঙ
খেলবে আশা করি। (আমার এমনি কত স্বরচিত গান অযত্নে অবহেলায় পড়ে আছে। কত গান হারিয়েই
গেল।)
বছর আগে লেখা এই গানটা। যেদিন লিখলাম সুর তার পরের দিনই দেয়া। তবে প্রথমবার এটিকে
আমি আর্দ্ধায় বাঁধব ধরে রেখেছিলাম। কিন্তু গাইতে গিয়ে অনুভব করেছি- ওতে গানটা
নেতিয়ে যাচ্ছে একদম। যেভাবে স্বরলিপি
গড়েছিলাম সেই খসড়া-সুরটিই হুবহু তুলে ধরলাম এখানে। আরেকটু ঘসামাজা করলে আরো ভাল রঙ
খেলবে আশা করি। (আমার এমনি কত স্বরচিত গান অযত্নে অবহেলায় পড়ে আছে। কত গান হারিয়েই
গেল।)
জীবন নদী শুকায়ে
যায় তবু তরী কেন ভেড়ে না,
যায় তবু তরী কেন ভেড়ে না,
উদাস হয়ে বসে
আছি; আঁখি আর ফেরে না।।
আছি; আঁখি আর ফেরে না।।
ঘনায়ে ঘনায়ে
মেঘে গেল কত বরষা
মেঘে গেল কত বরষা
গেল ফুটায়ে
হাজার ফুল বসন্ত সহসা।
হাজার ফুল বসন্ত সহসা।
নিরালা আমার ঘরে
কেন হায় এলে না।।
কেন হায় এলে না।।
ভাঙা মোর
বাতায়নে লাগে ক্ষণে ক্ষণে দোলা
বাতায়নে লাগে ক্ষণে ক্ষণে দোলা
চমকি চমকি উঠি
বুঝি এলে এই বেলা।।
বুঝি এলে এই বেলা।।
নিবু নিবু বাতি
মোর আঁধারের রাতে
মোর আঁধারের রাতে
জ্বলে জ্বলে হল
শেষ আর পারে না জ্বলিতে।
শেষ আর পারে না জ্বলিতে।
সারা নিশি যাই,
ভোরে সুর আর মেলে না।।
ভোরে সুর আর মেলে না।।
রচনাঃ ১/২/২০১১
সুরঃ ২/২/২০১১
বিশাখদত্ত
(বিঃ দ্রঃ গানের
ভিডিওতে ‘এলে’ বানানটি ভুলক্রমে ‘এলা’ হয়ে গেছে। দুঃখিত।)
ভিডিওতে ‘এলে’ বানানটি ভুলক্রমে ‘এলা’ হয়ে গেছে। দুঃখিত।)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন