আজ থেকে ৪২০ বছর আগের কথা। শ্রীঅণ্ডবাকমার্গপন্থী
পদকর্তা বজ্রযানী বৈষ্ণব ঋষি অণ্ডবাক প্রবর্তিত মার্গকে বৈষ্ণবধর্ম বিরুদ্ধ ও নিরয়-দ্বার-প্রশস্তকারী
আখ্যা দিয়ে অণ্ডবাকমার্গ পরিত্যাগ করে বৈষ্ণবশ্রেষ্ঠ গোস্বামীপাদ রসরাজ শ্রীদেবারিকৃপাশিসানন্দ
প্রভুর চরণে নিজেকে নিবেদন করেন। কথিত আছে এই ভক্তিসুধাসঞ্চারিনী রসরাজ-প্রার্থনা পদকর্তা
বজ্রযানী বৈষ্ণব, শ্রীরসরাজ চরণে উপনীত হওয়া-মাত্রই বিগলিত কন্ঠে গেয়ে ওঠেন। সেই ঐতিহাসিক
কীর্তনটি পরিবেশিত হল।
পদকর্তা বজ্রযানী বৈষ্ণব ঋষি অণ্ডবাক প্রবর্তিত মার্গকে বৈষ্ণবধর্ম বিরুদ্ধ ও নিরয়-দ্বার-প্রশস্তকারী
আখ্যা দিয়ে অণ্ডবাকমার্গ পরিত্যাগ করে বৈষ্ণবশ্রেষ্ঠ গোস্বামীপাদ রসরাজ শ্রীদেবারিকৃপাশিসানন্দ
প্রভুর চরণে নিজেকে নিবেদন করেন। কথিত আছে এই ভক্তিসুধাসঞ্চারিনী রসরাজ-প্রার্থনা পদকর্তা
বজ্রযানী বৈষ্ণব, শ্রীরসরাজ চরণে উপনীত হওয়া-মাত্রই বিগলিত কন্ঠে গেয়ে ওঠেন। সেই ঐতিহাসিক
কীর্তনটি পরিবেশিত হল।
কোথা প্রাণপতি রসরাজ, ভকতে দর্শাও আজ-
মদনমুর্চ্ছিত সাজ, দেখে তবে অক্কা পাই!
ভেবেছি মারিব ছক্কা, বারেবারে জোটে ফক্কা,
যমে দেয় টরেটক্কা, ভয়েতে ভিরমি খাই!
মাংসাহারী এ কারণে, পোছে না বৈষ্ণবজনে,
নিন্দা করে জনে জনে, গাঁয়ে চলা হল ভার!
ভজিয়া শ্রীঅণ্ডবাকে, পড়েছি কি দুর্বিপাকে,
কু-শ্রাস্ত্রবচন ধরি, হল ধর্মাধর্মে ছারখার!
রসুন-পেঁয়াজ ছাড়ি, শ্রীচরণে রব পরি,
তার মোরে দয়া করি, না তারিলে কোথা যাই?
দিবানিশি আছি ঘরে, কলত্র কলহ করে,
এতে যদি যাই মরে বৈকুণ্ঠে পাব কি ঠাঁই?
- পদকর্তা বজ্রযানী বৈষ্ণব
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন