সোমবার, ১ জুন, ২০২০

নৈশভোজ (পুরাতন কবিতা)



একপ্রস্থ আঁধার গিলে এই নৈশভোজ-
সেরে, আমি বলি চাঁদ, আমার ঢেকুরটা কৈ?
ভরা পেটে দু'বালতি চালান দিয়ে ত্রয়োদশী ভাঙ
এ কবিতা যে লিখে ফেলে সে কি আমি নই?

বাঁশবাগানের পাড়ে, কেওড়াপুকুর, শ্যাওলার ঘাট,
আমি ডুবিয়ে দিয়েছি পদ, বিপদ বিধায়!
এ ভীষণ রাত্রিবেলাও গায়ে ছাই রৌরব তাপ,
নগকন্যা, শীতল যে কিসে হব রয়েছি দ্বিধায়!

জ্যোছনা নদীর মত তোমার সিঁথিতে
সহস্রাব্দ বয়ে গেছে কত কবি ফবি খেয়ে,
দু ধারে ভাঙন দিয়ে কোঁকড়ানো চুলে
অলিখিত ছন্দ কত নিয়ে গেছে ধুয়ে,
তার বৃত্তান্ত অতশত জেনে বল আমার কি কাজ?
আমার যে ভেসে যেতে নেই কোন ভয়,
আমার যে নৌকাটিতে তুমি এলে আজ! 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

গ্রাস

  বুঝি আর আমাকে দিয়ে হবে না কিছুই। অসময়ে, অনাহুত, অতি অনভিপ্রেত জানি, সমস্ত বিবাদী উষ্মার অন্তরালে হারিয়ে যাব আমার এ যাবৎ যতনে গড়া সুরের ...