একপ্রস্ত অন্ধকার গিলে এই নৈশভোজ-
সেরে, আমি বলি চাঁদ, আমার ঢেকুরটা কৈ?
ভরা পেটে দু'বালতি চালান দিয়ে ত্রয়োদশী ভাঙ
এ কবিতা যে লিখে ফেলে সেকি আমি নই?
সেরে, আমি বলি চাঁদ, আমার ঢেকুরটা কৈ?
ভরা পেটে দু'বালতি চালান দিয়ে ত্রয়োদশী ভাঙ
এ কবিতা যে লিখে ফেলে সেকি আমি নই?
বাঁশবাগানের পাড়ে কেওড়াপুকুর, শ্যাওলার ঘাট,
আমি ডুবিয়ে দিয়েছি পদ, বিপদ বিধায়-
এ ভীষণ রাত্রিবেলাও গায়ে- ছাই, রৌরব তাপ,
নগকন্যা, শীতল যে কিসে হব রয়েছি দ্বিধায়!
আমি ডুবিয়ে দিয়েছি পদ, বিপদ বিধায়-
এ ভীষণ রাত্রিবেলাও গায়ে- ছাই, রৌরব তাপ,
নগকন্যা, শীতল যে কিসে হব রয়েছি দ্বিধায়!
জ্যোছনা নদীর মত তোমার সিঁথিতে
সহস্রাব্দ বয়ে গেছে কত কবি-ফবি খেয়ে,
দু'ধারে ভাঙন দিয়ে কোঁকড়ানো চুলে
অলিখিত ছন্দ কত নিয়ে গেছে ধুয়ে-
তার বৃত্তান্ত অতশত জেনে- বল আমার কি কাজ?
আমার যে ভেসে যেতে নেই কোন ভয়
আমার যে নৌকোটাতে তুমি এলে আজ!
সহস্রাব্দ বয়ে গেছে কত কবি-ফবি খেয়ে,
দু'ধারে ভাঙন দিয়ে কোঁকড়ানো চুলে
অলিখিত ছন্দ কত নিয়ে গেছে ধুয়ে-
তার বৃত্তান্ত অতশত জেনে- বল আমার কি কাজ?
আমার যে ভেসে যেতে নেই কোন ভয়
আমার যে নৌকোটাতে তুমি এলে আজ!
কবিতাটি ১৮৮ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের সময়:০৬/০৫/২০১৭, ১৯:৫৪ মি:
প্রকাশের সময়:০৬/০৫/২০১৭, ১৯:৫৪ মি:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন