অরুণিমা,
আমরা বড় অসময়ে প্রেমের কাঙাল হয়েছি,
আমি পনের’শ সালের কোন এক সামন্ত কৃষাণ হলে,
তুমি আজ কৃষাণী হয়েই পেতে যথোচিত সম্মান!
আমি পনের’শ সালের কোন এক সামন্ত কৃষাণ হলে,
তুমি আজ কৃষাণী হয়েই পেতে যথোচিত সম্মান!
নব্বান্নের ধান,
রৌদ্র-ত্রাস- পরাহতকারী স্বেদজল,
খরার ভ্রুকুটি ম্লান-
করে সোনালী আশায় বাড়ির উঠান,
সাধের গোলা, ঢেঁকিশাল ভরে গেলেই,
অরুণিমা, সেদিন বাস্তবতা তুষ্ট হত!
রৌদ্র-ত্রাস- পরাহতকারী স্বেদজল,
খরার ভ্রুকুটি ম্লান-
করে সোনালী আশায় বাড়ির উঠান,
সাধের গোলা, ঢেঁকিশাল ভরে গেলেই,
অরুণিমা, সেদিন বাস্তবতা তুষ্ট হত!
মাটির ঘর, খরের চালা, একটা সবলা গাই,
দু’তিনটে বসার পিড়ি, দু’তিনটে কাঁসার থালা-
থাকলেই আমাদের নবাবী আমল যেত
ধনেজনে তৃপ্ত হয়েই।
দু’তিনটে বসার পিড়ি, দু’তিনটে কাঁসার থালা-
থাকলেই আমাদের নবাবী আমল যেত
ধনেজনে তৃপ্ত হয়েই।
দুটো নউল আমের চারার মত
কোমল অস্তিত্ব পেতে সানন্দে কোলে!
কোমল অস্তিত্ব পেতে সানন্দে কোলে!
অরুণিমা,
এ পৃথিবী আর চাষীর জন্য নয়!
অথচ আমি আজও চাষীরই দলে।
অথচ আমি আজও চাষীরই দলে।
__________________
আমার কবিতার সম্ভাষিতাদের মধ্যে অরুণিমা একজন। বেশ আগে অরুণিমা নিয়ে কয়েকটা কবিতা লিখেছিলাম। আজ আবার আরেকটা লেখা এল। লিখেই ফেললাম।
কবিতাটি ১৪৫ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের সময়:২৩/০৯/২০১৭, ১৭:১১ মি:
প্রকাশের সময়:২৩/০৯/২০১৭, ১৭:১১ মি:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন