একটা কাকতাড়ুয়ার গলায় দিয়ে প্রণয়ের মালা
পাশাপাশি দাঁড়িয়ে ছিলাম তার, সরষের ক্ষেতে।
দেখেছি সরষে ফুল দু'চোখে বাসন্তিকার, হারিয়ে যেতে-
থমকে গেল সে হঠাৎ- মনে হল কাকতাড়ুয়ার পাশেরটা কে?
সরষের মধ্যে ভূত নাকি? সেদিন কি জানি কেন বিপরীতে-
থেকে লক্ষ যুক্তির- তবু কেন মনে হল- এও তো সম্ভব,
বসন্ত থাক বা না থাক- বাসন্তিকা আজই হোক বসন্ত উৎসব!
পাশাপাশি দাঁড়িয়ে ছিলাম তার, সরষের ক্ষেতে।
দেখেছি সরষে ফুল দু'চোখে বাসন্তিকার, হারিয়ে যেতে-
থমকে গেল সে হঠাৎ- মনে হল কাকতাড়ুয়ার পাশেরটা কে?
সরষের মধ্যে ভূত নাকি? সেদিন কি জানি কেন বিপরীতে-
থেকে লক্ষ যুক্তির- তবু কেন মনে হল- এও তো সম্ভব,
বসন্ত থাক বা না থাক- বাসন্তিকা আজই হোক বসন্ত উৎসব!
সেই থেকে আজ অবধি সকল বসন্ত সময় আসে চরম মূল্যহীন,
অমাবস্যায় লিখে জ্যোৎস্নার গান, এখন আঁধারে অভ্যস্ত হয়ে
কেটে যায় দিন!
অমাবস্যায় লিখে জ্যোৎস্নার গান, এখন আঁধারে অভ্যস্ত হয়ে
কেটে যায় দিন!
সত্যিটা অবশেষে বলতেই হল।
কবিতাটি ১০৯ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের সময়:১৩/০২/২০১৭, ১৩:২২ মি:
প্রকাশের সময়:১৩/০২/২০১৭, ১৩:২২ মি:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন