আমি দু'মুঠো সফেদ ভাতের কাছে
বিকিয়ে দিয়েছি এক রাত্রির রাগেশ্রী সুর,
এ প্রজন্ম 'দুখু মিয়াঁ' হবার জন্য নয়,
এ জন্ম, এ প্রজন্ম যন্ত্রোপযোগী শিশুর
কারখানা গড়ার জন্য ক্ষুধার ভাগাড়ে!
বিকিয়ে দিয়েছি এক রাত্রির রাগেশ্রী সুর,
এ প্রজন্ম 'দুখু মিয়াঁ' হবার জন্য নয়,
এ জন্ম, এ প্রজন্ম যন্ত্রোপযোগী শিশুর
কারখানা গড়ার জন্য ক্ষুধার ভাগাড়ে!
শান দিয়ে দিয়ে কবিতা লিখেছি!
এসব কবিতা নদী-অরণ্য-প্রান্তর-পাহাড়ে
লুটোপুটি খায় না, ঠোঁটে-মুখে-বুকে আঁকে না
অধর-চঞ্চু চুম্বন!
এসব কবিতা নদী-অরণ্য-প্রান্তর-পাহাড়ে
লুটোপুটি খায় না, ঠোঁটে-মুখে-বুকে আঁকে না
অধর-চঞ্চু চুম্বন!
এসব কবিতা ব্যথা ও দ্বন্দ্বের,
আগুন ও জঠরের, কাঁটা ও কুঠারের,
এসব কবিতা দন্তে পিষ্ট ক্রন্দন-
আগুন ও জঠরের, কাঁটা ও কুঠারের,
এসব কবিতা দন্তে পিষ্ট ক্রন্দন-
আমি হৃদয়ে হাপর টেনে লিখেছি!
অধরে-টধরে চুম্বন-
আমার পিঞ্জর ফেঁড়েফুঁড়ে গেছে!
আমার পিঞ্জর ফেঁড়েফুঁড়ে গেছে!
আমি কিছু মৃত স্বপ্নের কাছে দিয়েছি ভবিষ্যতের ভার।
আমার তানপুরা, আমার দীর্ঘশ্বাস, অগচ্ছিত, অকথিত
কথার সম্ভার, আমি ও আমার সমস্তই, জেনো-
আমার তানপুরা, আমার দীর্ঘশ্বাস, অগচ্ছিত, অকথিত
কথার সম্ভার, আমি ও আমার সমস্তই, জেনো-
ক্ষুধার পায়ে সোনার শেকল,
অযন্ত বন্ধনে আছে!
অযন্ত বন্ধনে আছে!
কবিতাটি ১৭৪ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের সময়:২৪/০৮/২০১৭, ১৮:১৩ মি:
প্রকাশের সময়:২৪/০৮/২০১৭, ১৮:১৩ মি:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন