এই এখানের অন্ধকার দুষ্ট দেশের গণতন্ত্রের মত বিপ্রতিপন্ন
অদৃশ্য কিসের যেন সংবেদী সংকেত গাঢ় হয়ে আসে।
পতাকা নড়ে ওঠে, তবে কি প্লাবনের আশংকা সত্যি আসন্ন-
তার ইতিহাস গ্রাসে টেনে নিতে অতি উদগ্র দন্তবিকাশে-
আমাদের তিলে তিলে গড়ে তোলা স্বাধীনতার আস্ফালন!
অদৃশ্য কিসের যেন সংবেদী সংকেত গাঢ় হয়ে আসে।
পতাকা নড়ে ওঠে, তবে কি প্লাবনের আশংকা সত্যি আসন্ন-
তার ইতিহাস গ্রাসে টেনে নিতে অতি উদগ্র দন্তবিকাশে-
আমাদের তিলে তিলে গড়ে তোলা স্বাধীনতার আস্ফালন!
এ কেমন অন্ধকার? এ কেমন জীবনোত্তীর্ণ সম্মোহন?
এ কি রকম বয়ে চলা তরী বেয়ে মরুপ্রান্তর বছর বছর?
সুপ্তিস্খলনের মত মিথ্যে সঙ্গম সুখে ঘুম ভেঙে বসা
তারপর মহাবিরক্তি নিয়ে বাঁচতে চাওয়া, এবং অতঃপর
আমরা বেঁচেও থাকি! বাঁচতে হয়! মরাও দুষ্কর!
এ কি রকম বয়ে চলা তরী বেয়ে মরুপ্রান্তর বছর বছর?
সুপ্তিস্খলনের মত মিথ্যে সঙ্গম সুখে ঘুম ভেঙে বসা
তারপর মহাবিরক্তি নিয়ে বাঁচতে চাওয়া, এবং অতঃপর
আমরা বেঁচেও থাকি! বাঁচতে হয়! মরাও দুষ্কর!
এখানে সব চোখের অগোচরে কোথায় যে মিশে যায়,
সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য ও এই জাতীয় সব উদ্ভট ভাঁড়ের বাণীতে
কত আর মুগ্ধ থাকি, কত আর ভুলে থাকি তত্ত্বকথায়
আমি তো জানিই জানি কত সের দুধ ঢালা ক'সের পানিতে!
সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য ও এই জাতীয় সব উদ্ভট ভাঁড়ের বাণীতে
কত আর মুগ্ধ থাকি, কত আর ভুলে থাকি তত্ত্বকথায়
আমি তো জানিই জানি কত সের দুধ ঢালা ক'সের পানিতে!
কবিতাটি ১০২ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের সময়:১৬/১০/২০১৬, ০৯:৪৯ মি:
প্রকাশের সময়:১৬/১০/২০১৬, ০৯:৪৯ মি:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন