সোমবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

চতুর্বিংশতিবর্ষীয়া (১)

চতুর্বিংশতিবর্ষীয়া,
সহসা কটাক্ষবিলাসে হেনেছিল অনঙ্গের তূণ!
জাগিয়াছিল ভাষা অবিকার প্রস্তরের মনে,
প্রেমাভীপ্সা লভিয়াছিল কবিত্বের গুণ।
একদিন দিনমণি বিদায়ের ক্ষণে
বদ্ধকৃতাঞ্জলি হইয়া সে মাগিয়াছে বর
'সংক্ষুব্ধ যৌবনা আমি, ক্ষুধিত অন্তর
তৃপ্ত কর- অধর দংশনে!'

অতঃপর,
সচকিত কবির বক্ষে অলঙ্ঘ্য ঢেউ
সহস্র কবিতা এল, বুঝিল না কেউ!

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

গ্রাস

  বুঝি আর আমাকে দিয়ে হবে না কিছুই। অসময়ে, অনাহুত, অতি অনভিপ্রেত জানি, সমস্ত বিবাদী উষ্মার অন্তরালে হারিয়ে যাব আমার এ যাবৎ যতনে গড়া সুরের ...