কেন রাত আসে? কেন যে আঁধার হয় পৃথিবীর বুকে?
সে কি বোঝে না আমার কষ্ট কি যে আয়ত দু'চোখে
ভাসে আলোহীন? আজ দৃষ্টিও ক্ষীণ।
দুরাশার অভিঘাতে অনভিজ্ঞ অন্তর অক্লান্ত কাঁদে
রাত্রির রূপ লাগে বড়ই নিকষা, ক্রুর ও কঠিন
সে মানুষকে বাঁধে কত মোহনীয়া হয়ে।
আমারও একদিন ছিল সব স্বাভাবিক
ইদানীং সবকিছু এদিক-সেদিক!
সে কি বোঝে না আমার কষ্ট কি যে আয়ত দু'চোখে
ভাসে আলোহীন? আজ দৃষ্টিও ক্ষীণ।
দুরাশার অভিঘাতে অনভিজ্ঞ অন্তর অক্লান্ত কাঁদে
রাত্রির রূপ লাগে বড়ই নিকষা, ক্রুর ও কঠিন
সে মানুষকে বাঁধে কত মোহনীয়া হয়ে।
আমারও একদিন ছিল সব স্বাভাবিক
ইদানীং সবকিছু এদিক-সেদিক!
এলোমেলোকৃত সব কবিতার কথা ঝড়ে উড়ে যায়।
অচঞ্চল পৌষের মধ্য বয়সে এসে বেদনা ভিজেছে সব
ভোর কুয়াশায়- রাত্রি সে কেঁদেছিল প্রবল ব্যথায়
নিঃশব্দে ভেসে গেছে সেই হাহারব!
অচঞ্চল পৌষের মধ্য বয়সে এসে বেদনা ভিজেছে সব
ভোর কুয়াশায়- রাত্রি সে কেঁদেছিল প্রবল ব্যথায়
নিঃশব্দে ভেসে গেছে সেই হাহারব!
প্রেয়সী তুমি এই রাতের গভীরে আরও সুগভীরা হও,
আমাকে গ্রাস কর বুভুক্ষা সর্পিণীর মত নিজের শরীরে
লজ্জা কর নিরাকৃত, সব গাত্রবাস- ধীরে ধীরে
সরে যাক মেঘের মতন! আমি ডুবে যাই!
আমাকে গ্রাস কর বুভুক্ষা সর্পিণীর মত নিজের শরীরে
লজ্জা কর নিরাকৃত, সব গাত্রবাস- ধীরে ধীরে
সরে যাক মেঘের মতন! আমি ডুবে যাই!
আমাকে শান্তি দাও।
আমি আজ মৃত্যুর দিকে।
আমি আজ মৃত্যুর দিকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন