আমি আঁধারকে ব্যবচ্ছেদ করি বসে বসে কলিমুদ্দি,
অনেক আঁধার জমে গেছে পাঁজরার দুই ধারে।
অনেক আঁধার জমে গেছে পাঁজরার দুই ধারে।
শ'য়ে শ'য়ে মানুষ চলে গেল,
নিতুন বাবুর বড় ছেলে আলুর আড়ত খুলেছে শিয়ালদায়।
ওর বাপ ভেবেছিল এখানে সে বড়সড় কিছু হবে,
যে রাতে তার বাড়ি গেল, ঠাকুর গেল, বধূর লজ্জা গেল
ঈমানী কব্জায়- সেদিনই সব শেষ!
নিতুন বাবুর বড় ছেলে আলুর আড়ত খুলেছে শিয়ালদায়।
ওর বাপ ভেবেছিল এখানে সে বড়সড় কিছু হবে,
যে রাতে তার বাড়ি গেল, ঠাকুর গেল, বধূর লজ্জা গেল
ঈমানী কব্জায়- সেদিনই সব শেষ!
রাতের আঁধারে তারা পার হয়ে গেল।
আঁধার রয়ে গেল অস্থি-মজ্জায়
সে তোমরা বুঝবে না!
আঁধার রয়ে গেল অস্থি-মজ্জায়
সে তোমরা বুঝবে না!
তোমরা বুঝবে না কলিমুদ্দি ভাই,
কেন সতীশ চন্দ্র রায় জমিদারী ফেলে আজ
ওপাড়ে আছে, চায়ের দোকান করে চাল কিনে খায়-
বড় সস্তায়- বাঁচতে বাঁচতে তারা মরে টরে যায়!
কেন সতীশ চন্দ্র রায় জমিদারী ফেলে আজ
ওপাড়ে আছে, চায়ের দোকান করে চাল কিনে খায়-
বড় সস্তায়- বাঁচতে বাঁচতে তারা মরে টরে যায়!
স্বদেশে জীবন আর মেয়ের সম্ভ্রম যদি না থাকে
তবে বিদেশে কে না চায় কুকুর হয়ে বাঁচতে বল?
তবে বিদেশে কে না চায় কুকুর হয়ে বাঁচতে বল?
কবিতাটি ১৫৩ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের সময়:০১/১১/২০১৬, ০৫:৫৯ মি:
প্রকাশের সময়:০১/১১/২০১৬, ০৫:৫৯ মি:
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন